পোস্টগুলি

2022 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কলম ধরো....পর্ব-১

ছবি
আল্লাহ রব্বুল আলামিন মানুষকে তৈরি করেছেন আশরাফুল মাখলুকাত তথা সৃষ্টি সেরা জীব হিসেবে। সৃষ্টি সেরা জীব মানুষ হওয়ার একমাত্র কারণ তার মেধা তথা উদ্ভাবনী শক্তি। ব্রেইন বা মস্তিষ্ক সকল প্রাণির আছে তারা তাদের মস্তিষ্ক কে কাজে  লাগিয়ে তাদের কার্যক্রম সম্পাদন করে। ধরা যাক, একটা বাঘ একটি হরিনকে টার্গেট করল শিকার করার জন্য ঠিক তখনি হরিন সেই বাঘের মনভাব বুঝতে পারল এবং ছুটে পালানোর চেষ্টা করল। এই বুঝতে পারাটাই কিন্তু হরিনের মস্তিস্কের কাজ। আল্লাহ প্রত্যেক প্রাণিকে সৃষ্টি করার পর তিনটি মৌলিক জিনিষ শিক্ষা দিয়েছন- ১.খাদ্য গ্রহণের কৌশল। ২.বাসস্থান তৈরির কৌশল। ৩. ডিফেন্স তথা প্রতিরক্ষার কৌশল। শুধু একমাত্র মানুষকেই শিক্ষা দিয়েছেন উদ্ভাবন করার কৌশল।  এখন মনে হতেই পারে, হরিন যে বাঘের মনভাব বুঝতে পারল এটা তার উদ্ভাবন?? কিন্তু না এটা তার উদ্ভাবন নয়। এটা তার ডিফেন্স তথা প্রতিরক্ষার কৌশল যা আল্লাহ তাকে অটোমেটিক  ভাবে দান করেছেন। বিজ্ঞানীরা অনেক পরিক্ষার পর এ কথা বলেছেন যে, অন্যান্য প্রাণির মস্তিস্কের চাইতে মানুষের মস্তিস্কে লোব বা সিন্যাপসিস (নিউরনের জোড় বাধার কৌশল) অনেক বেশি তাই মানুষ উদ্ভাবন ক্...

গন্ডারের চামড়া বনাম আমাদের সমাজ

ছবি
প্রচলিত আছে , গন্ডারকে কাতুকুতু দিলে নাকি সাত দিন পর সে টের পায়। জানি না কথাটার সত্যতা কতখানি। তবে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় , সত্যি হতেও পারে। কারণ , গন্ডারের চামড়া অনেক মোটা বা পুরু। চামড়া মোটা হওয়ার কারণেই হয়তোবা এই কথাটা প্রচলিত আবার এমন ও প্রচলিত আছে,  যদি কেউ কারো কথা মান্য না করে তাহলে তার চামড়া কে গন্ডারের চামরার সাথে তুলনা করা হয় এবং বলা হয় “তোর তো গন্ডারের চামড়া এতো বলি তার পরেও তুই তো কোন কথাই শুনিস না” আসলেই কি তাই-  গন্ডার কি কথা শুনতে পায় না বা আঘাত করলে কষ্ট পায় না? এটা একটা হাস্যরসাত্মক কথা এর চাইতেও ভয়ঙ্কর বিষয় হল- আমাদের সমাজে কিছু মানুষ আছে যাদের দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বলা হয়, বোঝানো হয় তার পরও পরিবর্তন হওয়া কোন নাম গন্ধ পর্যন্ত নাই তাহলে এদের চামড়ার আবস্থা কি? গন্ডার একটি বন্য প্রাণি প্রাকৃতিক নিয়মেই এর চামড়া মোটা,  হয়তো বা অনুভূতি পেতে একটু দেরি হয় কিন্তু আমরা তো সৃষ্টির সেরা আর আমাদের চামড়াও তো গন্ডারের চামরার মতো মোটা না তাহলে আমাদের চামড়ায় কেন সহজে অনুভূতির সঞ্চার হয় না তা কোন গবেষণায় আজ পর্যন্ত প্...

স্বপ্ন

 স্বপ্ন দেখ স্বপ্ন বোনো স্বপ্ন কর জয় যেন প্রতিক্ষিত সোনার বাংলা, তোমার হাতেই হয়। তুমি বীর তিতুমির শরিয়তউল্লাহ, মজনু শাহের মতো। স্বপ্ন দেখবে সোনার বাংলা হবেই, হবে খাঁটি সোনার মতো। তাইতো তুমি অাজ হয়ে ওঠো, বিপ্লবি নির্ভয়।